Friday 18 July 2014

এএসআই হারুন (গুলশান থানায়) কর্মরত থাকা অবস্থায়

হয়তো ধর্মের ডোল আপনি থেকেই বেজে গেছে? কালের স্রোতধারায় সত্য কখনও মিথ্যে বলা চাপিয়ে রাখা যাবে না। হ্যাঁ, আমি অনেক ভালো পুলিশের চরিত্র, কাজকর্ম, দায়িত্ব সম্বন্ধে অবহিত আছি।
তদন্তের নামে শুধুই চলে—কালক্ষেপন তার তাল বাহানা। কেননা- যদি একটাও তদন্ত সঠিক ভাবে হত, তার বিচার হত তাহলে এত কথা মাথা ব্যথা হত না।
ছোট একটা ঘটনার কথা বলি- এএসআই হারুন (গুলশান থানায়) কর্মরত থাকা অবস্থায়। অফিসের কাজ সেরে বনানী থেকে রাত ১১টার দিকে বাহির হয়ে রিক্সা নিয়ে কাকলির দিকে অগ্রসর হতেই পুলিশের গাড়ী এসে হাজির। ব্যাগে কি আছে চেক কর। যথারীতি চেক করালাম। কাজের ল্যাপটপ, গুটি কয়েক সফটওয়ার সিডি  ছাড়া তেমন কিছুই নেই। প্রশ্নাবানে জর্জরিত, সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার পরও গাড়িতে উঠতে হল। মানিব্যাগে, মোবাইল, যথারীতি নিয়ে গেলেন। রাত ৩টা পর্যন্ত এভাবে আমাদের দুইজনকে ঘুরতে হলো। এই মামলা, সেই কেইস, ভিন্ন বিভাগের মামলায় জড়ানো, আরও কত কি। ফযরের আযানের আগে সাদা কাগজে সই নিয়ে, টাকা পয়সা গুলি নিয়ে আরো ২৫০০০/- হাজার টাকার জন্য সময় দিলেন। পরদিন গুক্রবার। সকাল হতেই মোবাইল নাম্বারে রিং টাকার জন্য,  কিন্তু আমাদের এই অভিযোগ সরাসরি একজন সচিবের মাধ্যেম, RAB  কে সাথে নিয়ে মিরপুর শাহ আলি মাজারের কাছে যাই। নামাজের পর পর, এএসআই হারুন সহ অপর ৩ সঙ্গি এবং তার গাড়ি এসে হাজির হয় মহিলা কলেজের গেইটের সামনে ততক্ষনে ৫ (পাচঁ) বার কথা হয়, যা ততকালীন সাদা পোষাকে RAB শুনে এ
বং এ্যাকশনে যায়। ২:১০ মিনিটের সময় তাদেরকে মোহাম্মদপুর RAB ক্যাম্প নেওয়া হয়, সাথে আমাদেরকের, আমাদের ঘটনার বিবরণ একচুলও নড়েনি কিন্তু এই এএসআই হারুন গাড়ীতে- যে কত বার মাফ চেয়েছে, কতবার বড় ভাই বলেছে, কতবার তার মেয়ের জন্য ভিক্ষা চেয়েছে, কতবার আরো কত কি বলেছে তার হিসাব নেই। তার পর যা হবার-আপনি বাকীটা যেনে নিবেন।
এখানে কোন ব্যক্তি বা দল নয়। এখানে কোন শত্রুতা নয়? বরং ভালোর জন্যই সারমর্মহীন লিখা। হ্যাঁ হয়তো ভূল আছে, ঘটনা প্রবাহ কাব্যিক না।